কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন? কম্পিউটারের কাজ কি?

আপনি কি কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন? ও কম্পিউটারের কাজ কি এই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় ক্লিক করেছেন। আপনি এখানে কম্পিউটার কি, কম্পিউটারের কাজ, কম্পিউটার কয় ধরনের সহ কম্পিউটারের সকল কিছুর বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।


কম্পিউটার আমাদের জীবনে সর্বস্তরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। কম্পিউটার মানব জীবনের একটি অসাধারণ আবিষ্কার।

কম্পিউটার কাকে বলে?

কম্পিউটার এমন একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র যা মানুষের দেওয়া উপাত্ত থেকে খুব দ্রুত ও নির্ভুলভাবে যেকোন কাজকে সহজে সমাধান করতে পারে। কম্পিউটারের মাধ্যমে জটিলতম কাজ খুব সহজেই করা যায়। কম্পিউটার বর্তমান সময়ের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার। পুরো দেশ এখন কম্পিউটারের উপর নির্ভরশীল। কম্পিউটার ছাড়া এখন মানুষ অচল। কম্পিউটার যুব সমাজকে কর্মদক্ষ হতে সাহায্য করে।

কম্পিউটার কয় ধরনের?

কম্পিউটার দুই ধরনের একটি হল ডেক্সটপ কম্পিউটার এবং আরেকটি হল ল্যাপটপ কম্পিউটার।

১.ডেক্সটপ কম্পিউটারঃ ডেক্সট বা টেবিল এর উপর স্থাপন করে যে সকল কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় তাকে ডেক্সটপ কম্পিউটার বলে। ডেক্সটপ কম্পিউটার সাইজে বড় হয়। এটি সেটাপ করতে একটি মনিটর, পিসি বক্স, মাউস, কি বোর্ড লাগে।

২.ল্যাপটপ কম্পিউটারঃএটি আকারে ডেক্সটপ কম্পিউটার এর চেয়ে ছোট।সহজে বহন করার সুবিধার্থে এটি তৈরি করা হয়। এটি মাইক্রোকম্পিউটার এর সমান ক্ষমতা সম্পন্ন সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি কম্পিউটার যাকে ল্যাপটপ কম্পিউটার নামে চেনা যায়।ল্যাপটপ কম্পিউটার এ সকল কিছু ডিভাইসটির সাথেই থাকে যেমন-মনিটর,মাউচ প্যাড,কিবোর্ড,ইউস বি পোর্ট,ওয়াই ফাই,ইত্যাদি।

কম্পিউটার প্রথম কে আবিষ্কার করেনঃ

ইংল্যান্ডের বিখ্যাত গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি ২৬ শে ডিসেম্বর ১৭৯২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন আবিষ্কারক ও দার্শনিক এর সাথে বিখ্যাত একজন গণিতবিদ। তিনি তার জীবনে দুইটি যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরি করেন। একটি হলো ডিফারেন্স ইঞ্জিন ও আর একটি এনালিটিক্যাল ইঞ্জিন।

১৮৩৩ সালে ব্যাবেজ এনালিটিকাল ইঞ্জিন নামে অপর একটি মেকানিক্যাল কম্পিউটারের পরিকল্পনা করে সারা বিশ্বে এক ইতিহাস সৃষ্টি করে দেয়। তার বানানো এই কম্পিউটারের সাথে বর্তমান আধুনিক কম্পিউটারের অনেক মিল পাওয়া যায়।হিসাব কার্য ও সংরক্ষণ কে তিনি দুটো অংশে বিভক্ত করেন।

বস্তু শিল্পে সাদৃশ্য ব্যবহার করে তিনি হিসেবের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্ররংশের নামকরণ করেন 'মিল' এবং সংখ্যা সুচিত কারি চাকার নাম দেন 'স্টোর'। আধুনিক কম্পিউটারের পরিভাষায় মিল ও ষ্টোরকে যথাক্রমে কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশ বা সিপিইউ ও মেমোরির সঙ্গে তুলনা করা যায়।বিখ্যাত এই গণিতবিদ কম্পিউটার আবিষ্কারক চার্লস ব্যাবেজ ১৮ই অক্টোবর ১৮৭১ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটারের ব্যবহার:

বর্তমান যুগকে তথ্যপ্রযুক্তির যুগ বলা হয়ে থাকে। পৃথিবীর সকল জায়গায় তথ্য প্রযুক্তি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এই তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হল কম্পিউটার। শিক্ষা থেকে শুরু করে অফিস আদালত ব্যাংক বীমা ডাটা প্রসেসিং ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গায় কম্পিউটার ব্যবহার হয়ে থাকে।
নিচে কয়েকটি কম্পিউটার ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
  • শিক্ষা ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার: বর্তমানে প্রাইমারি স্কুল থেকে শুরু করে হাই স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় কম্পিউটারের মাধ্যমে শিক্ষাদান করে থাকে. তারা বিভিন্ন চিত্রের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পড়িয়ে থাকেন. বর্তমানে তারা চিকিৎসা বিজ্ঞানের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে গবেষণার কাজে কম্পিউটার দিয়ে থাকে. ফলে তারা খুব সহজে গবেষণা মূলক কাজ করতে পারে। শুধুমাত্র গবেষণার কাজ নয় তারা তথ্য সংরক্ষণ কিংবা পরীক্ষার ফলাফল সংরক্ষণ ক্ষেত্রেও কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। বর্তমানে যেকোনো পরীক্ষার নৈব্যক্তিক কম্পিউটারের মাধ্যমে চেক করে ফলাফল দেওয়া হয়। কম্পিউটার বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পড়াশোনায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তারা দেশের যে কোন প্রান্ত হতে যে কোন প্রান্ত ইন্টারনেট দ্বারা কম্পিউটারের মাধ্যমে শিক্ষা অর্জন করতে সক্ষম হয়।
  • ডাটা প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে: কম্পিউটার মাধ্যমে বর্তমানে ডাটা প্রসেসের কাজ খুব সহজ হয়ে গিয়েছে।কম্পিউটারের মাধ্যমে বারকোড,ওয়ার্ড প্রসেসিং,প্যারোল ইত্যাদি কাজ খুব সহজে ও দ্রুত গতিতে করা সম্ভব হয়ে থাকে।
  • তথ্য আদান প্রদানের ক্ষেত্রে: বর্তমানে কম্পিউটার দ্বারা ডাটা আদান প্রদান খুব সহজে করা যায়।কম্পিউটারের মাধ্যমে আমরা এক দেশ হতে অন্য দেশের মানুষের সাথে খুব সহজে ও দ্রুত গতিতে তথ্য আদান প্রদান করতে পারি। কম্পিউটারের মাধ্যমে বর্তমানে সফটওয়্যার ছবি উপাত্ত কিংবা বিভিন্ন প্রকার তথ্য অতি দ্রুত এবং সহজে আদান-প্রদান করা যায়। কম্পিউটার বর্তমান পৃথিবীকে মানুষের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে।
  • ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে: একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন দিক থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সম্ভ্রমণ করা কিংবা মজুদ করা মালের হিসাব পাতি কিংবা বিক্রয় করা মালের হিসাব পত্র কিংবা কর্মচারীদের বেতন ও অন্যান্য খরচের হিসাব নিকাশ আয় ব্যয়, ইত্যাদি কাজে কম্পিউটারের ব্যবহার খুবই জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটারের ব্যবহার বর্তমান সময়ে অধিক বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আরও উন্নতি হচ্ছে এবং ব্যবসায়ী রা অনেক লাভবানও হচ্ছেন।
  • যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে: বর্তমান কম্পিউটারের মাধ্যমে নদীপথ,বিমান,জাহাজ ইত্যাদি গতি নিয়ন্ত্রণ,দিকনির্দেশনা ও অবস্থান নির্ণয় করা কাজটি অতি সহজেই করা সম্ভব হচ্ছে। বর্তমান সময়ে আমেরিকার নাসা কোম্পানি কম্পিউটারের মাধ্যমে নভোযানের গতিপথ অবস্থান বিভিন্ন প্রকার ছবি ইত্যাদি সংগ্রহ করতে পারছে যার ফলে আমরা নির্ভুল তথ্য ও সঠিক ছবি সংগ্রহ করতে পারি। বর্তমান বিভিন্ন যোগাযোগের মাধ্যম অর্থাৎ যানবাহনে কম্পিউটারের ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে বিভিন্ন যানবাহন কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে এখানে ড্রাইভার এর কোন কাজ থাকে না। কম্পিউটার তার কমান্ড অনুযায়ী যানবাহন চালিয়ে থাকেন।
  • চিকিৎসার ক্ষেত্রেঃ রোগীর রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে কিংবা রক্তচাপ নির্ণয় ক্ষেত্রে ইত্যাদি নানা ধরনের কাজে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে কম্পিউটারের ব্যবহার করা হয়। চিকিৎসা ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহার করার কারণে বর্তমান চিকিৎসা আরো উন্নত হয়েছে। এর ফলে আমরা সঠিক রোগ নির্বাচন করতে সক্ষম হচ্ছি এবং সঠিক ওষুধ তৈরিতে সক্ষম হচ্ছি।
  • বিনোদনের ক্ষেত্রে: বর্তমান যুগে কম্পিউটার বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকলেও এটি একটি বিনোদনের মাধ্যম হিসেবেও পরিচিত হয়েছে।কম্পিউটারের মাধ্যমে আমরা গান শোনা থেকে শুরু করে সিনেমা দেখা বিভিন্ন গেমস খেলা,ছবি আকানো ইত্যাদি নানা ধরনের বিনোদন করতে পারি।
  • ব্যাংক ও বীমার ক্ষেত্রে: কম্পিউটারের মাধ্যমে গ্রাহকগণ তাদের নিজস্ব তথ্য এবং হিসাব-পাতি খুব সহজে ও দ্রুতগতিতে নির্ভুল পেয়ে থাকে।এর ফলে তারা লেনদেন এর তথ্য,তহবিল স্থানান্তরের তথ্য,সংরক্ষিত টাকার তথ্য ইত্যাদি বিভিন্ন কাজ খুব সহজে করতে পারে।

আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যঃ

  • দ্রুতগতি: কম্পিউটার বৈদ্যুতিক সিগন্যালের মাধ্যমে দ্রুত গতিতে কাজ করে। যার ফলে খুব অল্প সময়ে কম্পিউটার অনেক বেশি কাজ কমপ্লিট করতে পারে। আধুনিক কম্পিউটার গুলো দ্রুতগতিতে কাজ করার কারণে বর্তমানে পৃথিবীর সব জায়গায় কম্পিউটার ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। কারণ তারা কম সময়ে অধিক কাজ করে অধিক লাভবান হতে পারে।
  • নির্ভুলতা: আধুনিক কম্পিউটার গুলো অতি দ্রুত গতিতে কাজ করলেও এর কাজ হয় নির্ভুল. আধুনিক কম্পিউটার গুলো ভুল করে না। উন্নত প্রযুক্তির দ্বারা কম্পিউটার সঠিক কাজ করে থাকে। এক কথায় মানুষের দ্বারা ভুল হতে পারে কিন্তু আধুনিক কম্পিউটার দ্বারা ভুল হয় না।
  • ক্লান্তিহীনতা: মানুষ যখন একটা কাজ অনেকক্ষণ ধরে করতে থাকে তখন তাদের মধ্যে ক্লান্ত ভাগ বা অলসতা চলে আসে। যার কারণে মানুষ কোন কাজ দীর্ঘ সময় ধরে করতে পারে না। কিন্তু কম্পিউটারের কোন অলসতা বা ক্লান্তিহীনতা নেই। যার ফলে কম্পিউটার যেকোনো কাজ একটানা ঘন্টা পর ঘন্টা করতে পারে।
  • স্মৃতির ধারণ ক্ষমতা: মানুষ তার স্মৃতিতে সব কিছু রাখতে পারে না শুধুমাত্র বিশেষ কিছু স্মৃতি ছাড়া। কিন্তু কম্পিউটার যেকোনো তথ্য বা উপাত্ত যদি ব্যবহারকারী কম্পিউটারে প্রবেশ করায় তাহলে যুগের পর যুগ চলে গেলেও কম্পিউটার তার স্মৃতিতে তা ধরে রাখবে।
  • ভুল শনাক্তকরণ ও সংশোধন ক্ষমতা: যদি কোন ব্যবহারকারী কম্পিউটারে ভুল তথ্য প্রদান করে, তাহলে কম্পিউটার সে ব্যবহারকারীর তথ্য ভুল কিংবা সঠিক বিবেচনা করে তা সনাক্ত করতে পারে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী তা সঠিকভাবে সংশোধনও করতে পারে। ইত্যাদি।

ডিজিটাল কম্পিউটার কত প্রকার?

আকার আকৃতি কাজ করার দক্ষতা ইত্যাদি ওপর বিবেচনা করে ডিজিটাল কম্পিউটারকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
  • সুপার কম্পিউটার:যে কম্পিউটার আকৃতিতে অনেক বড়,অনেক তথ্য সংগ্রহ করতে পারে এবং অতি দ্রুত গতিতে কাজ সম্পাদন করতে পারে তাকে সুপার কম্পিউটার বলে। সুপার কম্পিউটারে অনেক প্রসেসর একসাথে কাজ করে বিধায় এটি দ্রুত গতিতে তার কাজ সম্পাদন করতে পারে।
  • মেইনফ্রেম কম্পিউটার:মেইন ফ্রেম কম্পিউটার সুপার কম্পিউটারের চেয়ে আকারে ছোট হয় একে মেইন ফ্রেম কম্পিউটার বলে। মেইন ফ্রেম কম্পিউটার অনেক কাজ করতে পারে এখানে অনেক বড় বড় সফটওয়্যার, হাই লেবেল ভাষা ব্যবহার করা হয়।
  • মিনি কম্পিউটার:মিনি কম্পিউটার মেইন ফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট হয় একে মিনি কম্পিউটার বলে। মিনি কম্পিউটার এবং মেইন ফ্রেম কম্পিউটার একই কাজ করে। মিনি কম্পিউটারের সাথে অনেকগুলো কম্পিউটার একসাথে সংযোগ করা যায় । মিনি কম্পিউটার একটি টেবিলের উপর স্থাপন করে কাজ করা হয়।
  • মাইক্রো কম্পিউটার:ইনটেল নামক একটি প্রতিষ্ঠান ১৯৭১ সালে প্রথম এটি প্রথম তৈরি করে।আগে অসংখ্য রেজিস্টার,ট্রানজিস্টার ইত্যাদি কম্পিউটার তৈরি তে ব্যবহার করা হতো বলে আগে কম্পিউটার এর আকার অনেক বড় হতো।যার কারনে কম্পিউটার এর দাম অনেক মাত্রায় বেশি থাকতো।এর ফলে অনেকের তা ক্রয় করার ইচ্ছা থাকলেও তা আর ক্রয় করা হতো না। পরে মাইক্রো প্রসেসস এর সৃষ্টি হওয়ার কারনে কম্পিউটার এর আকার এর ব্যপক পরিবর্তন আসে ।মাইক্রো প্রসেসর আসার পর কম্পিউটার এর সাইজ ছোট হয়ে যায় এবং দামও কমে যার।এর ফলে সবাই চেষ্টা করলেই একটি কম্পিউটার এর মালিক হতে পারে।বর্তমান এ অফিস,আদালত,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি জায়গায় এই মাইক্রো কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।এটি আকারে ছোট হওয়াই যেকোনো জায়গায় খুব সহজে বহন করা যায়।

আমার মতামত:

কম্পিউটার বর্তমান সময়ে অতি জনপ্রিয় একটি নাম।কম্পিউটার অর্থনৈতিক কাজ থেকে শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,চিকিৎসা খাত ইত্যাদি বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করা হয়।কম্পিউটার এর কারনে যেকোনো কাজ খুব সহজে দ্রুত গতিতে করা যায়।কম্পিউটার পুরো পৃথিবীকে মানুষ এর হাতের মুঠোই এনে দিয়েছে।মানুষ কঠিন থেকে কঠিনতম কাজও কম্পিউটার এর মাধ্যমে নির্ভুল করে থাকে।পৃথিবীর প্রায় মানুষই এখন কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে।


প্রিয় গ্রাহক এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভাল লেগে থাকে তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিউ করে পাশে থাকবেন।আমরা প্রতিদিন বিভিন্ন বিষয় এর ওপর পোস্ট লিখে থাকি।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url