তরমুজে কি পাওয়া যায় বিস্তারিত জেনে নিন।

আপনি কি তরমুজে কি পাওয়া যায়? এই বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক পোস্টে ক্লিক করেছেন। আমাদের এই পোস্টে আপনি তরমুজে কি পাওয়া যায়, ভালো তরমুজ চেনার উপায়, তরমুজ খাওয়ার নিয়ম,উপকারিতা,অপকারিতা প্রতিদিন কতটুকু তরমুজ খাওয়া উচিত এসব বিষয়ে জানতে পারবেন।


তরমুজ খুবই সুস্বাদু রসালো ও মিষ্টি ফল এর পাশাপাশি একটি মৌসুমী ফল। তরমুজে থাকা পুষ্টিগুণ মানুষকে সুস্থ সবল রাখে। মানুষদের কে তরমুজের মৌসুমে শরীরের চাহিদা অনুযায়ী নিয়মিত খাওয়া উচিত।

ভুমিকাঃ

তরমুজ আমাদের দেশে প্রচুর প্রচলিত অর্থাৎ জনপ্রিয় একটি ফল। তরমুজ খেতে ভারী রসালো এবং মিষ্টি। কাঁচা অবস্থায় তরমুজ সবুজ আবরণ এর হয় এবং টাকা অবস্থায় তার লাল আবরণের রূপ নেয়। তরমুজে নানা রকম উপকারিতার পাশাপাশি নানারকম অপকারিতাও লক্ষ্য করা হয়। তরমুজে থাকা পুষ্টি মানুষের শরীর সুস্থ রাখার জন্য জন্য ব্যাপক ভূমিকা রাখে।তরমুজ ১২ মাসে পাওয়া যায় না বলে এটির চাহিদা ব্যাপক পরিমাণে থাকে। 

তরমুজের যখন মৌসুম আসে তখন বাজারে তরমুজের মূল্য বৃদ্ধ হয়ে যায়। তরমুজ আকারে সাধারণত ডিম্বাকার বা গোলাকার কিংবা বিভিন্ন আকারে হয়ে থাকে।বাংলাদেশের মানুষ রমজান মাসে ইফতারের সময় তরমুজ খেতে বেশি পছন্দ করে। তরমুজের থাকা ভিটামিন বা পুষ্টি মানুষকে বিভিন্ন রোগবালায় হতে রক্ষা করে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত তরমুজ খাওয়ার ফলে মানুষের মৃত্যুও ঘটে যেতে পারে। তরমুজে রয়েছে নানা রকম পুষ্টি গুণ।

ভালো তরমুজ চেনার উপায়ঃ

বাংলাদেশে ফেব্রুয়ারি মাসের পর থেকেই বাজারে তরমুজ বিক্রয় শুরু হয়ে থাকে। তরমুজ একটি অতি রসালো মিষ্টি ফল। তরমুজ মৌসুমী ফল হওয়ার কারণে অনেকেই তরমুজ পছন্দ করে থাকে। এমন অনেক মানুষ আছে যারা সঠিক তরমুজ নির্বাচন না করে বাজার থেকে কিনে তা বাসায় নিয়ে যায়। যার ফলে তরমুজ পাকা নাকি কাঁচা তা জানতে পারেনা। এই কারণে মানুষ তরমুজ কিনতে যেয়ে বোকা সেজে আসে। ভালো তরমুজ চেনার উপায় নিচে দেওয়া হলো-
  • বাজারে তরমুজ কিনতে গেলে প্রথমে তরমুজ টি আকারে ছোট কিনা এবং তরমুজের গায়ে কোন সাদা দাগ আছে কিনা তা দেখতে হবে। যদি তরমুজটি ছোট এবং গায়ে সাদা দাগ থাকে তাহলে তরমুজটি না কিনে অন্য তরমুজ দেখবেন। এবার আকারে তরমুজটি যদি বড় হয় এবং ভারী হয় তাহলে বুঝে নিবেন ভেতরে রস দিয়ে ভরপুর হয়ে আছে। আর যদি তরমুজটি আকারে ছোট এবং পাতলা বা ফাপা হয় তাহলে বুঝে নেবেন যে তরমুজটি উপযুক্ত হওয়ার আগেই তা বিক্রয়ের জন্য বাজারে নিয়ে আসা হয়েছে।
  • তরমুজ জমিতে দীর্ঘদিন পড়ে থাকলে তার গায়ে হলুদ রং সৃষ্টি হয়। বাজারে তরমুজ কিনতে গেলে দেখে নিতে হবে তরমুজটি হলুদ রঙের কিনা কারণ তরমুজ পেকে গেলে হলুদ আবরণের হয়।আর তরমুজের গায়ে সাদা দাগ থাকলে বুঝে নিতে হবে তরমুজটির পাকার সময় এর আগেই জমি থেকে বাজারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
  • যদি এরপরও তরমুজ পাকা কিনা তা বুঝতে না পারেন। তাহলে তরমুজের বোটা শুকিয়ে যদি থাকে তাহলে বুঝে নিতে হবে তরমুজটি পেকে গেছে।
  • এরপর তরমুজের গায়ের জোরে টোকা দিতে হবে। টাকা দেয়ার পর যদি তরমুজের ভেতর থেকে ভারী কোন শব্দ আসে তাহলে বুঝে নিতে হবে তরমুজটি পাকা আছে আর যদি পাতলা কোন আওয়াজ আসে তাহলে বুঝে নিতে হবে তরমুজটি এখনো কাঁচা অবস্থায় রয়েছে।
  • সব শেষে তাও যদি বুঝতে না পারেন তাহলে তরমুজের মাথায় আঙ্গুল দিয়ে টিপে ধরতে হবে। যদি টিপ দেওয়ার পর দেখেন শক্ত রয়েছে তাহলে বুঝে নিবেন তরমুজটি এখনো কাঁচা রয়েছে। কিন্তু যদি দেখেন তরমুজটি নরম অবস্থায় রয়েছে তাহলে বুঝে নিবেন নিশ্চয়ই তরমুজটিপেকে গেছে। তরমুজ যখন পেকে যায় তখন তরমুজের মাথা নরম থাকে ফলে আমরা সহজে তরমুজটি পাকা কি কাঁচা তা নির্ধারণ করতে পারি।

তরমুজ খাওয়ার নিয়মঃ

তরমুজ একটি অতি জনপ্রিয় একটি ফল। তরমুজ খেতে ভালোই রসালো ও মিষ্টি। তরমুজ ১২ মাসে পাওয়া যায় না। এই কারণে তরমুজের মৌসুম আসলে তরমুজের চাহিদা বেড়ে যায়। তরমুজ ছিলে ফেলার পর তা চাকচাক করে কেটে খাওয়া যায়। তারপর তরমুজ ছোট ছোট পিচ করে মরিচ দিয়ে মেখে ঝাল করে খাওয়া যায়। ঝাল করে খেতে কিন্তু ভালোই মজা লাগে। 

তাছাড়া তরমুজ বিভিন্নভাবে রস করার মাধ্যমে খাওয়া যায়। তরমুজের রস খুবই বিখ্যাত। বিশেষ করে রমজান মাসে দুধ তরমুজ ও রুআপজা দিয়ে মহব্বতি শরবত বানানো হয়। তরমুজ প্রতি সুস্বাদু ফল হওয়ার পরেও এটি খেতে একটু অস্বস্তি লাগে। কারণ তরমুজে প্রচুর পরিমাণে ছোট ছোট বীজ থাকে যা তরমুজ খেতে গেলে মুখে বীজ বেধে যায়। 

তরমুজ খাওয়ার সময় তরমুজের বীজ অসস্তি মনে হলেও বীজ কিন্তু খাওয়া যায়। তরমুজের বীজ রান্না করে খাওয়া যায় কিংবা তরমুজের বীজ রোদে শুকিয়ে তা বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া যায়। তরমুজের বীজে প্রচুর উপকারিতা থাকে। এছাড়াও তরমুজের আইসক্রিম কিন্তু খুবই সুস্বাদু হয়। অনেক জায়গায় তরমুজের আইসক্রিম পাওয়া যায়।

তরমুজে কি পাওয়া যায়ঃ

তরমুজ প্রতি রসালো একটি ফল। আমরা জানি তরমুজের প্রায় ৯২ পারসেন্ট পানি দিয়ে ভরা থাকে। তরমুজ অন্যান্য অনেক পুষ্টিকর ফলের মধ্যে একটি। তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি পাওয়া যায় ফলে তরমুজের কারণে অনেক উপকারোও হয়ে থাকে। ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি এবং বি২ তে ভরপুর থাকে তরমুজ। তরমুজ এ রয়েছে 
  • পানি,
  • আঁশ,
  • আমিষ,
  • চর্বি,
  • ক্যালরি,
  • ক্যালসিয়াম,
  • আয়রন,
  • কার্বোহাইড্রেট,
  • খনিজপদার্থ,
  • ফসফরাস,
  • নিয়াসিন,ইত্যাদি পুষ্টি। 
তরমুজে থাকা এসব পুষ্টি মানুষের শরীরে ব্যাপক উপকার করে থাকে। তরমুজে থাকা পুষ্টি মানুষকে সুস্থ থাকতে সহযোগিতা করে।

প্রতিদিন কতটুকু তরমুজ খাওয়া উচিতঃ

তরমুজ রসালো ফলের পাশাপাশি শরীর সুস্থ রাখার ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন সময় আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে আমাদের শরীরে নানা রকম ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। কিন্তু ভিটামিন সি দ্বারা আমাদের শরীরে রোগ বালাই কমানো যায়। তরমুজে প্রায় ৯২% পানি থাকার কারণে তরমুজ আমাদের শরীরে রোগ বালাই হতে রক্ষা করে। 

আমাদেরকে দৈনিক প্রায় ১০০ গ্রামের মতন তরমুজ খাওয়া উচিত। তরমুজে রয়েছে ভিটামিন সি আর এই ভিটামিন সি আমাদেরকে রোগবালাই হতে রক্ষা করে। যারা অতিরিক্ত মোটা শরীর নিয়ে চিন্তিত থাকেন তাদের উচিত নিয়মিত তরমুজ খাওয়া। কারণ এই তরমুজ আপনার ওজন কমাতে ভূমিকা রাখবে। 

তাছাড়াও তরমুজ খাওয়ার কারণে মানুষের চোখের রেটিনা ভালো থাকে ফলে চোখের সমস্যা হতে রক্ষা পাওয়া যায়। তরমুজে থাকা ভিটামিন সি,ভিটামিন বি, ম্যাগনেসিয়াম,পটাশিয়াম,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। তরমুজের কারণে আমাদের শরীরের হাড় ও দাঁত শক্ত হয় ফলে আমাদের কে হাড় ও দাঁতের রোগ হতে রক্ষা পাওয়া যায়। 

তরমুজ সব সময় পাওয়া যায় না কারন তরমুজ একটি মৌসুমী ফল এটি আমাদের শরীর ভালো রাখার জন্য খুবই উপযোগী একটি ফল। আমাদের উচিত নিয়মিত তরমুজ খাওয়া তবে ১০০ গ্রাম এর বেশি খাওয়া থেকে বিরত থাকা ভালো।

তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা কিঃ

তরমুজ পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই রয়েছে। আমার দেখা প্রায় অনেকেই তরমুজ পছন্দ করে থাকে। তরমুজ আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপযোগী একটি মৌসুমীর ফল যা খেতে রসালো এবং মিষ্টি।তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো-
  • গরমের সময় মানুষের শরীরে ব্যাপক পানি ঘাটতি দেখা যায়। আমরা জানি তরমুজে ৯২ পার্সেন্ট পানি রয়েছে। গরমের সময় প্রচুর পানি সমস্যা দেখা দেয়।এই সময় তরমুজ খাওয়ার মাধ্যমে মানুষের শরীরে পানি শূন্যতা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
  • প্রতিনিয়ত মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। কিন্তু নিয়মিত তরমুজ খাওয়ার ফলে মানুষের শরীরে রোগ বালাইয়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। ফলে মানুষ যে কোন রোগ হতে নিজেকে রক্ষা করতে পারে। তরমুজে থাকা পুষ্টি মানুষের শরীরকে রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। আমাদের উচিত গরম কালে নিয়মিত তরমুজ খাওয়া।
  • গরমকালের সূর্যের তাপ অতিরিক্ত পরিমাণে বেড়ে যায়। রোদের তীব্রতার কারণে মানুষ অস্বস্তি বোধ করে। তরমুজে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকার কারণে যখন মানুষ তরমুজ খায় তখন তরমুজ মানুষের শরীরকে ঠান্ডা রাখতে ভূমিকা রাখে। ফলে হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকের পরিমাণ বা আশঙ্কা কমে যায়।
  • প্রতিনিয়ত আমাদের ত্বকের সাথে চুলের নানারকম সমস্যা দেখা দেয়। তরমুজের রয়েছে ভিটামিন সি যা ত্বক ও চুল সচল রাখে অর্থাৎ ভালো রাখে। তরমুজে থাকা লাইক করবেন ও বিটা ক্যারোটিন গরমের সময় রোদের তীব্র তাপ হতে ত্বককে রক্ষা করে থাকে।
  • তরমুজে থাকা ভিটামিন রূপচর্চার ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। আমরা যদি তরমুজের রসের সাথে টক দই মিশিয়ে তা ত্বকে মেখে অর্থাৎ ফেসিয়াল করি তাহলে এটি রূপচর্চার ক্ষেত্রে ভালো ফলাফল দিয়ে থাকে।
  • প্রতিনিয়ত হার্টের বিভিন্ন সমস্যার কারণে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে।তরমুজে থাকা ভিটামিন বা পোস্টটি হাটের রোগ হতে রক্ষা করে।
  • আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যাদের চোখে সমস্যা রয়েছে। আমরা জানি ভিটামিন এ রাতকানা রোগ দূর করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। যেহেতু তরমুজের ভিটামিন এ রয়েছে সেহেতু তরমুজ খাওয়ার ফলে চোখের সমস্যা দূর করা সম্ভব হবে। এক কথায় তরমুজের কারণে চোখের সমস্যা দূর হয়।
  • এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা নিয়মিত শরীর চর্চা করে এবং শরীরকে ভালো রাখার জন্য অনেক পুষ্টিকর খাবার খেয়ে থাকে। যেহেতু তরমুজে ব্যাপক পুষ্টি রয়েছে সেহেতু তারা শরীরচর্চার জন্য নিয়মিত তরমুজ খেতে পারে। কারণ তরমুজে থাকা পুষ্টি মানুষের পেশির শক্তি বাড়াতে ভূমিকা রাখে।

তরমুজ খেলে কি সমস্যাঃ

তরমুজ খাওয়ার ফলে যেমন এর উপকার রয়েছে তেমন আবার অপকারিতা ও রয়েছে। তরমুজ খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে তা নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো-
  • প্রথমত যেমন মানুষকে পানি শূন্যতা হতে রক্ষা করে তেমন আবার অতিরিক্ত পানি কিন্তু মানুষের শরীরকে অভার হাইড্রেশনও করতে পারে। যেহেতু তরমুজে প্রায় ৯২% পানি রয়েছে সেহেতু বেশি পরিমাণে তরমুজ খাওয়া একদম উচিত না।
  • অতিরিক্ত তরমুজ খাওয়ার ফলে কিডনিতে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিডনির সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল কিডনি নষ্ট হয়ে যাওয়া অর্থাৎ কিডনি ফেল।
  • যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের তরমুজ না খাওয়াই উচিত। কারণ তরমুজ খাওয়ার কারণে ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তরমুজে থাকা শর্করার পরিমাণ অনেক বেশি হওয়াতে এই সমস্যা হতে পারে।
  • তরমুজে রয়েছে অ্যান্টি-এক্সিডেন্ট যা অতিরিক্ত পরিমাণে শরীরের ভেতরে গেলে পেটে নানারকম রোগ সৃষ্টি হয়। অতিরিক্ত পরিমাণে তরমুজ খাওয়ার কারণে মানুষের হজম শক্তির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা অ্যালকোহলের সাথে তরমুজ খেয়ে থাকে। এর ফলে লিভারে সমস্যা দেখা দেয়।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে তরমুজ খাওয়ার ফলে শরীরে কার্ডিওভাসক্যুলার (হার্ট ও রক্তবাহী শিরা) সমস্যা হয়ে থাকে। এটি মূলত তরমুজে থাকা পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে।
  • অতিরিক্ত তরমুজ খাওয়ার ফলে গর্ভবতী নারীর পেটে থাকা সন্তানের ক্ষতি হয়ে থাকে।
  • তাছাড়াও বাহিরের দেশে তরমুজের সালাত খুবই জনপ্রিয় একটি খাবার। কিন্তু বাংলাদেশে তা প্রচলিত নয়।

শেষ কথাঃ

তরমুজ একটি সুস্বাদু ফলের মধ্যে একটি। সকল কিছুর একটি ভালো দিক এবং একটি খারাপ দিক রয়েছে। তরমুজ এর কারনে আমরা অনেক উপকৃত হয়ে থাকলেও তরমুজ এর কারনে আবার আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।তরমুজ এ থাকা ভিটামিন ও পুষ্টিগুণ মানুষ কে বিভিন্ন রোগ হতে বাচিয়ে থাকে আবার অতিরিক্ত তরমুজ খাওয়ার ফলে বড় ধরনের সমস্যায় ফেলাতে পারে।তরমুজে নানারকম ভিটামিন ও পুষ্টি পাওয়া যায়।তরমুজ বাংলাদেশ এর মানুষ এর জন্য খুবই পছন্দিয় একটি ফল।

আমাদের পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগে থাকলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে পাশে থাকবেন। 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url