মোবাইল হ্যাক থেকে বাঁচার ১৪টি উপায় সম্পর্কে জেনে নিন

আপনি কি মোবাইল হ্যাক থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। মোবাইল ফোনের ভালো দিক দ্বারা আমাদের লাভ হয়ে থাকলেও যদি কখনো আমাদের মোবাইল ফোন হ্যাক হয়ে যায় তাহলে আমাদের অনেক ক্ষতি হতে পারে।


আমাদের লেখা এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনি মোবাইল হ্যাক থেকে উপায় জানার পাশাপাশি আরও অনেক কিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

ভূমিকাঃ 

মোবাইল দৈনন্দিন জীবনে আমাদের অনেক প্রয়োজনে লাগে। মোবাইল ফোনের কারনে আমরা বিভিন্ন কাজ খুব সহজে করে ফেলতে পারি। আবার এই মোবাইল ফোনের কারনে আমরা অনেক বিনোদনও করতে পারি। আজ এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয়, মোবাইল হ্যাক থেকে বাঁচার ১৪টি উপায়, ফোন হ্যাক হলে ৫টি সেরা করণীয়, দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ১৫টি ব্যবহার এবং মোবাইল ফোনের ভালো দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জনাতে পারবেন। তাই আর দেরি না করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।

ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয়ঃ

বর্তমানে আমরা আমাদের ব্যাংক একাউন্ট দ্বারা অনেকে টাকা লেনদেন করে থাকি। আর এই টাকা লেনদেন করতে এখন আমাদেরকে ব্যাংক এ যেতে হয় না। কারণ বর্তমানে মোবাইল ফোন দাড়াই আমরা আমাদের ব্যাংকের একাউন্ট অপারেটর করতে পারি। এর ফলে আমরা খুব সহজে ঘরে বসে কিংবা যেকোনো যায়গা হতে মোবাইল ফোন এর সাহায্যে আমরা ব্যাংকের সকল হিসাব রাখতে পারি।
কিন্তু এই ব্যাংক একাউন্ট আমরা মোবাইল ফোন দ্বারা ব্যবহার করে উপকৃত হতে পারলেও অনেক সময় এই ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক হয়ে যেতে পারে। তাই আমাদের ব্যাংক একাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে আমাদেরকে সাথে সাথে ব্যাংক এ ফোন দিতে হবে এবং বলতে হবে যে সাময়িক সময় এর জন্য একাউন্ট এর সকল লেনদেন যেন বন্ধ করে দেয়। 
যদি ইতিমধ্যে হ্যাক হয়ে আপনার যদি টাকা পয়সা হ্যাকাররা হাতিয়ে নেয়, তাহলে অতি দ্রুত সম্ভব সাইবার ক্রাইম অফিসারদের জানাতে হবে। এর ফলে তারা আপনার টাকা রি-কোভার করার ব্যবস্থা করবে। মোবাইল ফোনের ভালো দিক থাকলেও অনেক সময় মোবাইল ফোনের কারনে আমাদেরকে অনেক সমস্যায় পরতে হয়।

মোবাইল হ্যাক থেকে বাঁচার ১৪টি উপায়ঃ

মোবাইল ফোনের ভালো দিক এর মাধ্যমে আমরা অনেক কাজ খু সহজে করতে পারি। কিন্তু মোবাইল ফোন হ্যাক হয়ে গেলে আমাদের অনেক ক্ষতি হতে পারে। চলুন মোবাইল হ্যাক থেকে বাঁচার ১৪টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই-
  1. শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবেঃ যে পাসওয়ার্ড অন্যান্য পাসওয়ার্ড এর তুলনায় কঠিন এবং যেটি কেউ অনুমান করতে পারবে না, এমন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
  2. অ্যাপ স্টোর এর বাহিরে অ্যাপ ইন্সটল করবেন নাঃ আপনি আপনার মোবাইল ফোনে সব সময় অফিশিয়াল অ্যাপ স্টোর হতেই অ্যাপ ডাউনলোড করবেন।
  3. টু ফ্যাক্টর ব্যবহার করাঃ আপনি আপনার ফোনে যদি অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদান করতে চান তাহলে অবশ্যই টু ফ্যাক্টর পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করবেন।
  4. সবসময় সফটওয়্যার আপডেট রাখবেনঃ আপনারা যদি আপনার মোবাইল ফোনে ব্যবহারকৃত সফটওয়্যার সব সময় আপডেট রাখেন, তাহলে এর ফলে আপনার মোবাইল ফোন হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়।
  5. পার্সোনাল ওয়াইফাই ব্যবহার করতে হবেঃ নিজের ফোনকে নিরাপত্তা করার জন্য সব সময় নিজের পার্সোনাল ওয়াইফাই ব্যবহার করতে হবে। কারণ আমরা যদি অন্য কারোর ওয়াইফাই ব্যবহার করি, তাহলে এর ফলে আমাদের মোবাইল ফোন হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক গুণ বেড়ে যায়।
  6. অপরিচিত লিংকে প্রবেশ না করাঃ আমরা অনেক সময় মোবাইল ফোনে দেখতে পাই বিভিন্ন ওয়েবসাইট হতে কিংবা এক হতে অনেক অপরিচিত লিংক আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে, এগুলো অপরিচিত লিংকে কখনো প্রবেশ করা উচিত না। কারণ এমনও হতে পারে যে এগুলো অপরিচিত লিংক কোন এক ধরনের ফিশিং লিংক। যেখানে প্রবেশ করলে আপনার ফোন হ্যাক হয়ে যেতে পারে।
  7. অ্যাপ স্টোর হতে ভালো কোন ভিপিএন ব্যবহার করাঃ আমরা অনেক সময় মোবাইল ফোনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ডাটা হিসেবে রেখে দেই। এসব ডাটাকে যদি আমরা নিরাপত্তা করতে চাই অর্থাৎ গোপনীয়তা রক্ষা করতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে একটি ভালো ভিপিএন ব্যবহার করতে হবে।
  8. মোবাইল ডাটা ব্যাকআপ রাখতে হবেঃ আমরা আমাদের মোবাইল ফোনে যেসব ডাটা রাখি সেগুলো অবশ্যই আমাদেরকে ব্যাকআপ হিসেবে রাখতে হবে। কারন আমাদের মোবাইল ফোন যদি কোন সময় হ্যাক হয়ে যায় তাহলে আমাদের ডাটা যেন আমরা পুনরায় পেতে পারি।
  9. একটি ভালো ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবেঃ যেহেতু আমরা আমাদের মোবাইল ফোন দ্বারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপ ডাউনলোড করে ইন্সটল করে থাকি, সেহেতু আমাদের কে অবশ্যই একটি ভালো আপডেট ভাইরাস সফটওয়্যার ইন্সটল করে রাখতে হবে। এর ফলে ভাইরাস সফটওয়্যার আমাদের ফোনে ভাইরাস প্রবেশ করার আগেই তা ধ্বংস করে ফেলতে পারবে।
  10. অপরিচিত মেসেজ থেকে সাবধান থাকতে হবেঃ মোবাইল ফোন ব্যবহার করার সময় কখনো অপরিচিত মেসেজকে গুরুত্ব দেওয়া যাবে না। অনেক সময় মেসেজের মাধ্যমে অনেক লিংক দেওয়া থাকে, এসব লিংক ফোন হ্যাক করার একটি মাধ্যম হতে পারে।
  1. অনলাইন কেনাকাটা হতে সাবধান থাকতে হবেঃ বর্তমানে প্রতিনিয়ত মানুষ বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম হতে তারা কেনাকাটা করে থাকে। এর ফলে আমাদেরকে অনেক তথ্য বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে দিতে হয়। যার কারণে অনেক সময় আমাদের মোবাইল ফোন হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই আমাদেরকে অনলাইন কেনাকাটা করার সময় অবশ্যই ভালো কোন বিশ্বস্ত অনলাইন প্লাটফর্ম হতে কেনাকাটা করতে হবে।
  2. অপরিচিত ব্লুটুথ কানেক্ট করা যাবে নাঃ অনেক সময় অপরিচিত ব্লুটুথ মোবাইল ফোনে কানেক্ট করার মাধ্যমেও মোবাইল ফোন হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কখনো অপরিচিত ব্লুটুথ মোবাইল ফোনে কানেক্ট করা যাবে না।
  3. মোবাইলে সিকিউরিটি বাড়াতে হবেঃ আপনাকে আপনার মোবাইল ফোন ব্যবহার করার সময় অবশ্যই সিকিউরিটির দিক থেকে শক্তিশালী রাখতে হবে। এর ফলে আপনার মোবাইল ফোন হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যাবে।
  4. ডিভাইস ফাইন্ডার ব্যবহার করতে হবেঃ আপনার মোবাইল ফোন যদি কোন সময়ে হারিয়ে যায় কিংবা চুরি হয়ে যায় তাহলে ডিভাইস ফাউন্ডার ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার মোবাইল ফোন খুজে বের করতে পারবেন।

ফোন হ্যাক হলে ৫টি সেরা করণীয়ঃ

  1. মোবাইল বন্ধ করে দিতে হবেঃ যদি কখনো মনে করেন যে আপনার মোবাইল ফোনটি হ্যাক হচ্ছে তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব না মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে দিতে হবে।
  2. অ্যান্টি-ভাইরাস চালানঃ যদি আপনি মনে করেন আপনার ফোনে ডাটা অন্য কেউ নিয়ে নিচ্ছেন, তাহলে তৎক্ষণিক অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন।
  3. পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে হবেঃ আপনার মোবাইল ফোনে ব্যবহারকৃত যতগুলো apps কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে, সেগুলো প্রত্যেকটির পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে দিতে হবে।
  4. সার্ভিস প্রোভাইডার কে জানাতে হবেঃ আপনি যে কোম্পানির মোবাইল ফোন ব্যবহার করতেছেন, সেই মোবাইল ফোনের কোম্পানির সার্ভিস প্রোভাইডার কে ফোন দিয়ে আপনার মোবাইল ফোনের আইপি এড্রেস বলে, তাদের থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা গ্রহণ করুণ।
  5. ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেটঃ যদি সম্ভব হয় তাহলে খুব দ্রুত ভাবে আপনার মোবাইল ফোনে ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট করতে হবে। এরফলে হ্যাকাররা আপনার ফোন হতে কোন ডাটা নিতে পারবে না।

দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ১৫টি ব্যবহারঃ

মোবাইল ফোনের ভালো দিক গুলো দ্বারা আমারা প্রতিনিয়ত দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে থাকি। চলুন দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল ফোনের ১৫ টি ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নেই-
  1. যোগাযোগের ক্ষেত্রেঃ আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এক স্থান হতে অন্য স্থানের মানুষের সাথে খুব সহজে যোগাযোগ করতে পারি।
  2. ইমেইল করার ক্ষেত্রেঃ আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইমেইল দ্বারা যেকোন মানুষের সাথে তথ্য আদান প্রদান করতে পারি।
  3. ইন্টারনেট ব্রাউজিংঃ আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্রাউজার হতে কিংবা অ্যাপ এ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারি। এর ফলে আমরা ইন্টারনেটের সুবিধা ভোগ করি।
  4. মাল্টিমিডিয়ার ক্ষেত্রেঃ আমরা মোবাইল ফোনে মাধ্যমে ছবি এবং ভিডিও দেখতে পারি।
  5. সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রেঃ আপনার মোবাইল ফোনে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারি। যেমন ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি।
  6. গেমিং এর ক্ষেত্রেঃ অনেক সময় বোরিং হয়ে গেলে আমরা মোবাইল ফোনে গেম খেলার মাধ্যমে বিনোদন নিতে পারি।
  7. জিপিএস ব্যবহার এর ক্ষেত্রেঃ আমরা মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ দ্বারা জিপিএস ব্যবহার করে যেকোনো জায়গার দিকনির্দেশনা দেখতে পাই। এর ফলে রাস্তাঘাট চিনতে কোন অসুবিধা হয় না।
  8. অনলাইন এর মাধ্যমে কেনা কাটাঃ আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম হতে জিনিস কেনাকাটা করতে পারি।
  9. মোবাইল ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রেঃ আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং করে টাকা পয়সা লেনদেন করতে পারি। যেমন বিকাশ, উপায়, নগদ, রকেট ইত্যাদি।
  10. সংবাদ পড়ার ক্ষেত্রেঃ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা পুরো বিশ্বের সংবাদ পড়তে পারি।
  11. শিক্ষা ক্ষেত্রেঃ আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শিক্ষা অর্জন করতে পারি। এর ফলে আমাদের শিক্ষার জন্য অনেক সুবিধা হয়েছে।
  12. পডকাস্ট এবং অডিওবুকঃ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আমরা পডকাস্ট এবং অডিওবুক এর সুবিধা পেয়ে থাকি।
  13. রিমোট কন্ট্রোলঃ বর্তমানে এমন অনেক ফোন বের হয়েছে যেখানে রিমোট কন্ট্রোল সিস্টেম রয়েছে। আর এর ফলে আমরা টিবি, এসি অপারেটর করতে পারি।
  14. হেলথ ট্র্যাকিং এর ক্ষেত্রেঃ আমরা মোবাইল ফোনে হেলথ ট্র্যাকিং ব্যবহার করে ফিটনেস এ মনোযোগ দিতে পারি।
  15. ক্যালেন্ডার এবং রিমাইন্ডারঃ আমরা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে দিন মাস বছর সম্পর্কে জানতে পারি এবং কোন স্পেশাল দিন রিমাইন্ডার করতে পারি।

মোবাইল ফোনের ভালো দিকঃ

মোবাইল ফোনের দ্বারা আমরা যোগাযোগ করা থেকে শুরু করে অনলাইনে কেনাকাটা, ব্যবসা করা, বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে পারি। তাছাড়াও শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন একটি সেরা মাধ্যম। কারণ মোবাইল ফোন দ্বারা আমরা যেকোনো তথ্য খুব সহজে বের করতে পারি। এর ফলে আমরা আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের ভালো সুবিধা পেয়ে থাকে।
মোবাইল ফোনের দ্বারা আমরা আবার যেকোনো তথ্য সংগ্রহ করে রেখে দিতে পারি। এর ফলে আমাদের তথ্য মোবাইল ফনেই থেকে যায়। কিন্তু মোবাইল ফোনের ভালো দিক থাকলেও এর খারাপ দিক কিন্তু অনেক রয়েছে। মোবাইল ফোনের ব্যবহার মানুষ যদি কাজের ক্ষেত্রে করে থাকে তাহলে খুবই ভালো।

কিন্তু তারা মোবাইল ফোন ব্যবহারে যদি আশক্ত হয়ে পরে, তাহলে এটি একটি খুবই ভয়ানক বিষয় হবে। মোবাইল ফোনে আসক্ত হয়ে গেলে মানুষ সারাদিন রাত মোবাইল ফোন নিয়েই পরে থাকে। যার কারনে তারা অলস হয়ে যায় এবং তাদের বুদ্ধি হ্রাস পায়। তাই মোবাইল ফোনের ব্যবহারে কখনো আসক্ত হওয়া যাবে না।

শেষকথাঃ 

ইতিমধ্যে আপনি মোবাইল হ্যাক থেকে বাঁচার উপায়সহ মোবাইল ফোনের ভালো দিক পর্যন্ত বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। মোবাইল ফোনের কারনে আমরা যেহুতু অনেক সুবিধা পাই এবং বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ডাটা রাখি ও টাকা লেনদেন করি, সেহুতু মোবাইল ফোনের হ্যাক থেকে বাঁচতে আমাদেরকে সদা চেষ্টা করতে হবে। 

আমাদের পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে পাশে থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url